সোমবার (২০ অক্টোবর) জাতীয় বেতন কমিশনের সভায় এই খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনের আগে নতুন পে স্কেল বেতন কাঠামো কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এর আগে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে অন্তর্বর্তী সরকার সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সেই উদ্দেশ্যে ২৭ জুলাই গঠন করা হয়েছিল জাতীয় বেতন কমিশন। কমিশন ভোটের আগে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিতে চেয়েছিল। সেই লক্ষ্যে নতুন পে স্কেল বেতন কাঠামো খসড়া প্রস্তুত করা হয়।
নতুন পে স্কেল বেতন কাঠামো অনুযায়ী গ্রেডভিত্তিক মূল বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে। উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের বেতন হলো: গ্রেড-১ এ ১,৫০,৫৯৪ টাকা, গ্রেড-২ এ ১,২৭,৪২৬ টাকা, গ্রেড-৩ এ ১,০৯,০৮৪ টাকা, গ্রেড-৪ এ ৯৬,৫৩৪ টাকা এবং গ্রেড-৫ এ ৮৩,০২০ টাকা। মধ্যম গ্রেডের জন্য গ্রেড-৬ এ ৬৮,৫৩৯ টাকা, গ্রেড-৭ এ ৫৫,৯৯০ টাকা, গ্রেড-৮ এ ৪৪,৪০৬ টাকা, গ্রেড-৯ এ ৪২,৪৭৫ টাকা এবং গ্রেড-১০ এ ৩০,৮৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
নিম্ন গ্রেডের কর্মকর্তাদের জন্য বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে গ্রেড-১১ এ ২৪,১৩৪ টাকা, গ্রেড-১২ এ ২১,৮১৭ টাকা, গ্রেড-১৩ এ ২১,২৩৮ টাকা, গ্রেড-১৪ এ ১৯,৬৯৩ টাকা, গ্রেড-১৫ এ ১৮,৭২৮ টাকা, গ্রেড-১৬ এ ১৭,৯৫৫ টাকা, গ্রেড-১৭ এ ১৭,৩৭৬ টাকা, গ্রেড-১৮ এ ১৬,৯৯০ টাকা, গ্রেড-১৯ এ ১৬,৪৪১ টাকা এবং গ্রেড-২০ এ ১৫,৯২৮ টাকা।
