বামজোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বিএম ফাহমিদা আলম এই রিট আবেদন করেছিলেন। তার রিটে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট মনোনীত ছাত্র শিবির সমর্থিত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। আদালত বিষয়টি আমলে নিয়ে নির্বাচনের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেন।
স্থগিতাদেশের আগে ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ডাকসুর ২৮টি পদে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা ছিল। এর মধ্যে শুধু সদস্য পদেই প্রার্থী ছিলেন সর্বাধিক ২১৭ জন। সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী ৪৫ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ১৯ জন এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন ২৫ জন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ১৭ জন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ১৯ জন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে ১৫ জনসহ বিভিন্ন পদে প্রার্থিতা জমা পড়েছিল।