“পাশ্চাত্যের তন্ত্র-মন্ত্র দিয়ে ইসলাম এদেশে কায়েম হবে না। গণতন্ত্রের ক্যামোথেরাপি দিলে শুধু দাড়ি ছোট হয় না, টুপি পড়ে যায় না—আমরা তো দেখি, পূজার সময় আসলে ঈমানও চলে যায়।”
সম্প্রতি সিলেটের এক ধর্মীয় সভায় এ কথা বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সুপ্রিম কোর্ট জামে মসজিদের খতীব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী।
তিনি মুসলমানদের ঈমান ও দ্বীনি চেতনা অটুট রাখার আহ্বান জানান।
এদিকে দ্বীন কায়েমের স্লোগান তুলে রাজনৈতিক মাঠে সক্রিয় কিছু সংগঠন ও দলের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে ধর্মীয় মহলে নানা আলোচনা চলছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ভোটের রাজনীতি ও গণতন্ত্রের নামে কিছু দল ইসলামি আদর্শ থেকে সরে গিয়ে এমনসব আচরণ করছে যা ইসলামী শিক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
তাদের মতে, ইসলাম কায়েমের নামে রাজনৈতিক সুবিধা হাসিলের এই প্রবণতা ধর্মীয় মূল্যবোধকে দুর্বল করে দিচ্ছে। মুসলমানদের উচিত—রাজনীতির চেয়ে নৈতিকতা, আমল ও দাওয়াতের মাধ্যমে প্রকৃত ইসলামী সমাজ গড়ে তোলা।