![]() |
| ছবি : সংগ্রহকৃত |
নেপালের একাধিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১৯ জন নিহত এবং ৩৪০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১৬ জন কাঠমান্ডু উপত্যকায় এবং দুইজন ইটাহারিতে মারা গেছেন।
বিক্ষোভ বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। অনলাইনে প্রচারিত ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে, অনেক আন্দোলনকারী স্কুল ও কলেজের পোশাক পরে মিছিলে যোগ দিয়েছে। তারা পুলিশের দিকে ডালপালা ও পানির বোতল নিক্ষেপ করছে। তাদের হাতে ছিল 'স্বাধীন কণ্ঠস্বর আমাদের অধিকার' এবং 'করদাতাদের টাকা কোথায় গেল?' স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড।
বিক্ষোভ শুধু কাঠমান্ডুতে সীমাবদ্ধ নয়; এটি বিরাটনগর, চিতওয়ান, ঝাপা ও রূপন্দেহি সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেশের বিভিন্ন স্থানে কারফিউ জারি করা হয়েছে। আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।
এই পরিস্থিতির তীব্র সমালোচনার মুখে নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক দায় নিয়ে পদত্যাগ করেছেন। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর ) রাতে তিনি প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো নিয়ন্ত্রণ ছাড়া খোলা হবে না।
